The 5-Second Trick For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

ব্যবস্থাপনা: ডাইম্যাক্রন/বেনিক্রন ১০০ এস সি ডব্লিউ ১০ মি.

• মাটি থেকে ১০-১৫ সেন্টিমিটার (এক বিঘত) ওপরে একটি মাচা তৈরী করতে হবে।

লি. ওষুধ ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে ভালভাবে প্রয়োগ করতে হবে।

• কিছু দিন পর সরিষার দানার মত রোগ জীবাণু গুটি বা স্কেলেরোসিয়া সৃষ্টি হয়৷

খাবার আলু ৯৮ থেকে ১২০ দিনের মধ্যে সংগ্রহ করা যায়। আর বীজ আলু ৭২ থেকে ৭৫ দিন পর গাছ তুলে রেখে ৮০ থেকে ৮৫ দিনের মধ্যে ক্ষেত থেকে তুলতে হয়। জাত ভেদে বাংলাদেশে আলুর ফলন একর প্রতি ৭ থেকে ১০ টন পর্যন্ত হয়ে থাকে।

দোআঁশ ও বেলে মাটি আলুর জন্য বেশি উপযোগী।

 

২%) ইত্যাদি ছত্রাকনাশক অনুমোদিত হারে ১০-১২ দিন পর পর স্প্রে করতে হবে৷

সারের নাম সারের পরিমাণ/হেক্টর সারের পরিমাণ/শতাংশ

ইউরিয়া ২২০ – ২৫০ কেজি ঌ০০ গ্রাম – ১ কেজি

জমিতে বীজ লাগানোর পরে দেখতে হবে ভালো রস রয়েছে কিনা যদি না থাকে সেই সময় সেচ দেওয়া অনেক ভালো। তবে দেখতে হবে খেতের মধ্যে পানি আছে কিনা। পানি থাকলে অবশ্যই এটি সরিয়ে ফেলতে হবে ক্ষেতের মধ্যে পানি রাখা যাবে না। খেয়াল রাখতে হবে পানিতে যেন ভেলির দুই বা তিন অংশ click here পানিতে ডুবে থাকে। ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যেই ধানের বীজ বের হতে পারে। ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে আলুর গুটি বের হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এরপর থেকে শুরু হয়ে যায় আলুর বৃদ্ধির সময়। এর পরে আস্তে আস্তে আলু বড় হতে থাকে। জমি থেকে যখন আপনি আলু উঠাবেন তা ঠিক ৭ থেকে ১০ দিন আগে মাটির সেচ প্রয়োগ বন্ধ করে দিতে হবে। আলু রিপনের পরে ৩০ থেকে ৫০ দিন জমিতে কোনোভাবেই রসের ঘাটতে এবং ৬০ থেকে ৬৫ দিন রসের পরিমাণ কোনভাবেই বেশি হওয়া যেতে দেওয়া যাবে না।

• হিমাগারে আলু নিয়ে যাওয়ার জন্য যাতায়ত খরচ হয় না।

ব্যবস্থাপনা: এই রোগের প্রতিকারের উপায় হল উচ্চ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ না করা ও গুদামে বাতাস চলাচলে ব্যবস্থা রাখা।

দেশের বিভিন্ন স্থানে মাটির উর্বরতা ভিন্ন হয় বলে সকল জমির জন্য সারের চাহিদা সমান নয়। স্থান ভেদে বিঘা প্রতি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *